Breaking News

ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার উপায় । How To Make Money From Facebook

আজকে আমরা জানব কিভাবে ফেসবুক থেকে টাকা আয় করা যায়। পৃথিবীর সব থেকে বড় সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে ফেসবুক। আমরা ফেসবুক-কে শুধুমাত্র সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে ধরে নেই।

কিন্তু আপনি জানেন কি? সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুক-কে কাজে লাগিয়ে মানুষ এখন অনলাইন থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছে?। অনেকেই আজকাল ফেসবুক পেজ ও গ্রুপ তৈরি করে ফেসবুকের বিজ্ঞাপণ এর মাধ্যমে ফেসবুক থেকে টাকা আয় করছে।

বর্তমানে ফেসবুক পেজে ইউটিউবের মত ভিডিও আপলোড করে টাকা আয় করা সমম্ভব হচ্ছে। তাছাড়াও ফেসবুকে আপনার জনপ্রিয়তা থাকলে বিভিন্ন উপায়ে আপনি ফেসবুক থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। আমরা আজকের পোস্টে এই বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব।

ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার উপায় সম্পর্কে যদি আপনি জানতে ইচ্ছুক থাকেন, তাহলে আজকের পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ার অনুরোধ করছি। আমার বিশ্বাস আপনিও প্রতি মাসে ফেসবুক থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার উপায়ঃ-

ফেসবুকে টাকা ইনকাম করা যায় এই কথাটি এখন আর গুজব নয়। ফেসবুক হলো সারা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া। এই স্যোশাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে প্রতি মাসে ২.৪ বিলিয়নের বেশি সক্রিয় ব্যবহারকারী থাকে এবং এর সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। তার মধ্যে প্রতিদিন গড়ে ১.৪৯ বিলিয়ন লোক ফেসবুক ব্যবহার করে।

আপনি শুনলে আরো অবাক হবেন যে, প্রতি এক সেকেন্ডে গড়ে ৫টি নতুন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট তৈরি হয়ে থাকে। এই পুরো কাজ নিয়ন্ত্রন করার জন্য ফেসবুকের ৪,৪৪৯২ জন স্পেশালিস্ট প্রতিদিন কাজ করে থাকে (সূত্রঃ উইকিপিডিয়া)।

ফেসবুক থেকে টাকা আয়

ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার অনেকগুলো উপায় রয়েছে। আপনি চেষ্টা করলে আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোনটির মাধ্যমেই ফেসবুক থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। আজকের পোস্টে আমরা ফেসবুক থেকে আয় করার উপায়গুলো পয়েন্ট আকারে আলোচনা করব। ফেসবুক থেকে আয়ের বিষয়ে আপনার কোন ধারনা না থাকলে আজকের পোস্টটি পড়ার পর বিস্তারিত জেনে যাবেন।

আরও পড়ুন- ফেসবুক প্রফেশনাল মুড বিস্তারিত

১. ফেসবুক ভিডিও থেকে আয়ঃ-

ফেসবুকে ভিডিও এবং লাইভ-স্ট্রিম করে টাকা আয় করা যায়। ফেসবুকে টাকা আয় করার এই সুবিধাকে বলা হয় Facebook Ads Break। অর্থাৎ আপনার ভিডিওতে ফেসবুক অ্যাড দেখাবে, সেই অ্যাড থেকে আয়ের কিছু অংশ আপনাকে দিবে।

এই সুবিধাটি পেতে হলে বেশ কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়। প্রথমত আপনার পেজটি তাদের কাছে মনোনীত হতে হবে। এক্ষেত্রে শর্তসূমহ হলোঃ-

  • আপনার ফেসবুক পেজে ১০,০০০ ফলোয়ার থাকতে হবে।
  • শেষ ৬০ দিনে আপনার ফেসবুক পেজের ভিডিওতে কমপক্ষে ৬,০০০০০ ভিউস থাকতে হবে এবং প্রত্যেকটি ভিউ কমপক্ষে ১ মিনিটের হতে হবে। তাছাড়া আপনার প্রত্যেকটি ভিডিও কমপক্ষে ৩ মিনিট লম্বা হতে হবে। কারণ ৩ মিনিটের ছোট ভিডিওতে ফেসবুক বিজ্ঞাপন দেখায় না।
  • পেজে কমপক্ষে ৫টি এক্টিভ ভিডিও থাকতে হবে।
  • আপনার বয়স অবশ্যই কমপক্ষে  ১৮ বছর হতে হবে।
  • ফেসবুক এর Partner Monetization Policies মেনে ভিডিও তৈরি করতে হবে।

ফেসবুক থেকে টাকা আয়

এছাড়া লাইভ-স্ট্রিম ভিডিও করে টাকা আয় করতে পারবেন। এক্ষেত্রে লাইভ ভিডিওর শর্তসমূহ হলোঃ-

  • ভিডিও সমূহ ৪ মিনিটের বেশি হতে হবে।
  • কমপক্ষে ৩,০০ জন ভিডিওটি দেখতে হবে।
  • কমপক্ষে ৩টি ভিডিও লাইভ-স্ট্রিম হতে হবে।

২. ফেসবুকে পন্য বিক্রয় করে আয়ঃ-

আমাদের মধ্যে অনেকেই কমবেশি ব্যবসা করে। এর মধ্যে অনেকের ই-কমার্স ব্যবসায়ের প্রতি আগ্রহ রয়েছে। কিন্তু ওয়েবসাইট তৈরি কিংবা এর প্রচার প্রসারে প্রচুর অর্থ খরচের ভয়ে অনেকে কাজ শুরু করতে পারছেন না।

অনলাইন মার্কেটিং এর কাজটি ফেসবুক অনেকাংশে সহজ করে দিয়েছে। আপনার যেকোনো ধরনের ছোট-খাটো ব্যবসা থাকলে খুব সহজে সেই পণ্যগুলোর ছবি ফেসবুকে শেয়ার করে আপনার পন্য ক্রেতাদের হাতে পৌছে দিতে পারেন। আপনার ফেসবুক পেজ বা গ্রুপে লাইক বেশি থাকলে লোকজন আপনার প্রোডাক্টগুলো দেখতে পাবে এবং কেউ কেউ সেটি কিনতে অবশ্যই আগ্রহ দেখাবে।

আপনি যদি সততার সাথে পন্য ডেলিভারি দেন, তাহলে প্রশংসা শুনে আরও হাজারও কাস্টমার দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আপনার প্রোডাক্ট কিনার জন্য আপনার সাথে যোগাযোগ করবে। আর এভাবে আপনি খুবই সহজে এমনকি ঘরে বসে ফেইসবুক থেকে আয় করতে পারবেন।

৩. শর্ট লিংক শেয়ার করে আয়ঃ-

URL বা লিংকে ক্লিক করার মাধ্যমেই আমরা যেকোন ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারি। মজার ব্যাপার হলো এই লিংকে ক্লিক করানোর মাধ্যমে টাকা আয় করা সম্ভব। এক্ষেত্রে আপনার কাজ হলো শর্ট লিংকে টাকা প্রদানকরী ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করা।

বর্তমানে জনপ্রিয় কিছু ওয়েবসাইট হলোঃ-

মনে করুন, আপনি একটি গান ডাউনলোড লিংক শেয়ার করতে চাচ্ছেন এখন সেটাকে শর্টেন সাইট থেকে শর্ট করে ফেসবুকে প্রচার করলেন। তারপর কেউ যদি এই লিংকে ক্লিক করে তাহলে আপনার অ্যাকাউন্টে কিছু টাকা জমা হয়ে যাবে।

৪. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়ঃ-

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হলো অন্যের পণ্য আপনি প্রচার করবেন এবং আপনার প্রচারে যদি কোনো পণ্য বিক্রয় হয় তবে তার লাভের একটি অংশ আপনি পাবেন। মজার ব্যাপার হলো এই কাজটি আপনি খুব সহজে একটি ফেসবুক পেজ বা গ্রুপের মাধ্যমে করতে পারবেন।

অনলাইনে প্রোডাক্ট বিক্রি বলতে এখন শুধুমাত্র ডিজিটাল প্রোডাক্টকে না বুঝিয়ে সব ধরনের প্রোডাক্টকে বুঝায়। আপনি নিশ্চয় দেখে থাকেন যে, Amazone, eBay, Daraz, BD Shop এর মত আরও বিভিন্ন ধরনের অনলাইন মার্কেট থেকে মানুষ এখন নিয়মিত প্রোডাক্ট কিনে থাকে। আপনি চাইলে এ ধরনের মার্কেটপ্লেসগুলোতে একটি অ্যাকাউন্ট খুলে খুব সহজে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে ফেসবুক থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য প্রথমে আপনি Amazone, eBay, Daraz, BD Shop সহ অন্যান্য ডিজিটাল মার্কেটপ্লেস গুলোতে অ্যাকাউন্ট খুলে নিবেন। তারপর ঐ ডিজিটাল মার্কেটপ্লেস গুলোর প্রোডাক্ট হতে আপনার পছন্দমত বিভিন্ন পন্যের রেফারাল লিংক তৈরি করে সেটি ফেসবুক পেজ বা গ্রুপে শেয়ার করবেন।

আপনার রেফাল লিংকে ক্লিক করে যখন কেউ সেই পন্য কিনবে তখন পন্যটির দাম হতে শতকরা হিসেবে আপনাকে কিছু টাকা দেওয়া হবে। এভাবে আপনি যত বেশি প্রোডাক্ট সেল করে দিতে পারবেন তত বেশি টাকা আয় করতে পারবেন।

সাধারণত ফেসবুকে যাদের প্রচুর পরিমানে ফলোয়ার আছে তারা এই কাজটি খুব সহজে করতে পারে। বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ওয়েবসাইট হলো Amazone.

৫. ডিজিটাল মার্কেটিং করে আয়ঃ-

যারা সাধারণত ডিজিটাল মার্কেটিং করেন, তাদের জন্য ফেসবুকের বিকল্প খুব কম ওয়েবসাইট রয়েছে। ফেসবুকের মাধ্যমে যেকোনো মানুষকে খুব সহজে প্রভাবিত করা যায়। যেহেতু ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা অধিক তাই ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য এটি অনেক সহজ উপায়।

৬. পেজ বিক্রি করে আয়ঃ-

অনলাইন মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে ফেসবুক পেজের অনেক গুরুত্ব রয়েছে। আপনার কাছে ভালমানের ফেসবুক পেজ থাকলে বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটিং কোম্পানির কাছে আপনার ফেসবুক পেজটি বিক্রি করে ফেসবুক থেকে টাকা আয় করতে পারেন।

সাধারণত এক লক্ষ Like থাকা একটি ফেসবুক পেজ এক লক্ষ টাকার চাইতে অধিক দামে বিক্রি করা যায়। যদি এই বিষয়ে আপনার ভালো ধারণা থাকে তবে আপনি অল্প দিনে ভালো মানের পেইজ তৈরি করতে পারবেন এবং সেটি বিক্রি করে টাকা আয় করতে পারবেন।

৭. ব্লগ বা ওয়েবসাইটের প্রচার করে আয়ঃ-

যদি আপনার একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট থাকে এবং সেখান থেকে টাকা আয় করে থাকেন বা আয় করতে ইচ্ছুক থাকেন। তাহলে সেই আয়ের পরিমাণ কয়েকগুণ বৃদ্ধি করতে সক্ষম এই ফেসবুক। কেননা এর মাধ্যমে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট প্রচার করলে খুব ভাল মানের ভিজিটর পাবেন।

আপনি আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের কনটেন্টগুলো ফেইসবুক পেজ বা গ্রুপে শেয়ার করতে পারেন। অনেকেই আগ্রহী হয়ে সেই লিংক বা কনটেন্টে ক্লিক করে ভিজিট করবে। তাছাড়া যদি আপনার ই-কমার্স সাইট থাকে তাহলে আপনার পণ্য বিক্রির অন্যতম সহজ মাধ্যম হবে এটি।

৮. ফেসবুক লাইক বিক্রি করে আয়ঃ-

যদিও ফেসবুকে লাইক বিক্রি করাটা একটি বিতর্কিত বিষয় কিন্তু তারপরেও অনেকেই ফেসবুকে লাইকে এনে দিলে টাকা দিয়ে থাকে। ফাইভারার মার্কেট-প্লেসে এরকম অনেক জব দেখা যায়।

আপনার কাছে যখন প্রচুর জনপ্রিয় একটি ফেসবুক পেজ থাকবে এবং আপনার পেজে প্রচুর পরিমানে ফলোয়ার থাকবে, তখন বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটার আপনাকে তাদের পেজে লাইক বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য কিংবা বিভিন্ন ওয়েবসাইটের পোস্ট শেয়ার করে সেটা মানুষের কাছে পৌছে দেওয়ার জন্য অফার করবে।

তখন আপনি তাদের নিকট হতে বিভিন্ন অংকের টাকার বিনিময়ে তাদের ফেসবুক পেজ কিংবা ওয়েবসাইটের পোস্ট আপনার ফেসবুক পেজে শেয়ার করার মাধ্যমে ক্লায়ান্টের নিকট থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

সাধারণত বিভিন্ন অনলাইন মার্কেটারগণ ১০০০ লাইকের বিনিময়ে ৫০০-৭০০ টাকা নিয়ে থাকেন। যাদের ফেসবুক পেজে প্রচুর পরিমানে ফলোয়ার আছে, তাদের ক্ষেত্রে ১০০০ লাইক পাইয়ে দেওয়া মাত্র ৫ মিনিটের কাজ।

আরও পড়ুন- ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা ইনকাম করার সেরা কয়েকটি টিপস

৯. একাউন্ট পরিচালনাঃ-

অনেক বিখ্যাত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের মালিক রয়েছেন যারা তাদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ মেইনটেনেন্স বা পরিচালনা করার সময় পান না। এই জন্য তারা নির্দিষ্ট কাউকে বা কখনও একাধিক ব্যাক্তিকে নিয়োগ দিয়ে থাকে।

যদি আপনি ফেসবুক পেজ পরিচালনায় দক্ষ হয়ে থাকেন, তাহলে এই কাজটি করতে পারেন। অনেক সময় এই কাজটি আপনি নিজের বাসায় অবস্থান করেও সম্পাদন করতে পারবেন। এভাবে আপনি কয়েকটি পেজ পরিচালনা করে প্রতি মাসে কিছু টাকা আয় করতে পারেন।

১০. ফেসবুক গ্রুপঃ-

ফেসবুক গ্রুপ থেকেও টাকা আয় করা যায়। তবে এক্ষেত্রে বেশ কিছু শর্ত রয়েছে। আর বর্তমানে অনেক বড় বড় গ্রুপের এডমিন ফেসবুক গ্রুপ থেকে টাকা আয় করছে। ফেসবুকে এমন হাজারও গ্রুপ রয়েছে যেখানে লক্ষ লক্ষ মেম্বার রয়েছে। আপনার কোন ব্লগ থাকলে ব্লগের পোস্ট বিভিন্ন গ্রুপে শেয়ার করে আপনার ব্লগের আয় সহজে বাড়িয়ে নিতে পারবেন।

অনলাইনে পন্য কেনাকাটার ক্ষেত্রে ফেসবুক গ্রুপ আরও অধিক জনপ্রিয়। আপনি সেই গ্রুপগুলোতে জয়েন করে আপনার প্রোডাক্ট বিক্রি করে ফেসবুক থেকে আয় করে নিতে পারেন।

১১. ফেসবুকে বিজ্ঞাপণ দিয়ে আয়ঃ-

অনলাইন বিজ্ঞাপণ বা ডিজিটাল বিজ্ঞাপণের ক্ষেত্রে ফেসবুক বিজ্ঞাপণ বর্তমানে খুব জনপ্রিয়। আপনি চাইলে ফেসবুকে বিভিন্ন জিনিসের বিজ্ঞাপণ দিয়ে আপনার প্রোডাক্ট বিক্রয় করে অনলাইন থেকে আয় করতে পারেন। ধরুন, আপনার কোন একটি প্রোডাক্ট আছে যেটি আপনি বিক্রি করতে পারছেন না। এক্ষেত্রে আপনি খুব সহজে অল্প টাকা খরছ করে পণ্যটির বিজ্ঞাপণ ফেসবুকে দিয়ে সেটি বিক্রয় করতে পারেন।

১২. ফ্রিল্যান্সিং করে ফেসবুক থেকে আয়ঃ-

ফ্রিল্যান্সিং জব পাওয়ার জন্য ফেসবুকে নির্দিষ্ট কিছু ভালমানের গ্রুপ আছে। আপনি যে বিষয়ে দক্ষ সে বিষয় নিয়েই ফ্রিল্যান্সিং করে ফেসবুক থেকে আয় করতে পারেন। যেমন:- ফ্রিল্যান্স রাইটিং, ফ্রিল্যান্স ডিজাইনিং, ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফি, ফ্রিল্যান্সিং সোশাল মিডিয়া ইত্যাদি।

তবে গ্রুপ নির্বাচনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে এক্টিভ গ্রুপগুলো নির্বাচন করে নিতে হবে। সাধারণত কোন গ্রুপগুলো ভালো সেটা আপনি দেখলে নিজেই বুঝতে পারবেন।

শেষ কথাঃ- পৃথিবীতে কোন কাজ সহজ নয়। বরং কাজ করতে করতে তা সহজ হয়ে যায়। তাই আপনার যদি ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার ইচ্ছা থাকে তাহলে বসে না থেকে আজই শুরু করে দিতে পারেন। প্রথমাবস্থায় কিছুটা কঠিন মনে হতে পারে। কিন্তু একটা সময় দেখা যাবে এটিই আপনার নিকট সবচেয়ে সহজ ও জনপ্রিয় কাজে পরিণত হবে।

About Bondhu24

Check Also

১০০টি ইংরেজি কমন ডায়লগ

১০০টি ইংরেজি কমন ডায়লগ ; যা নিত্যদিন ব্যবহারযোগ্য

আজকের আর্টিকেলে ১০০টি ইংরেজি কমন ডায়লগ নিয়ে হাজির হয়েছি যা দৈনন্দিন জীবনে আমরা অনেকেই ব্যবহার …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *